মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকে বাংলাদেশে মুক্তিবাহিনীর পাশাপাশি অনেকগুলো আঞ্চলিক বাহিনী পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে। প্রথম পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট গাজিপুরে প্রতিরোধ গড়ে তুলে।
পরবর্তীতে মুক্তিবাহিনীকে অঞ্চলভিত্তিক এবং অপারেশনের সুবিধা অনুযায়ী ১১ টি সেক্টরে ভাগ করা হয় এবং প্রত্যেক সেক্টরের জন্য একজন করে সেক্টর কমান্ডার নিয়োগ করা হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন সেক্টরে কমান্ডার পরিবর্তন করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ১৯৭১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং ৯ নভেম্বর নৌবাহিনী গঠন করা হয়।
স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশকে ১১ টি ভাগে ভাগ করে। প্রত্যেকটা ভাগকে একেকটি সেক্টর বলা হয়। মুক্তিবাহিনীর এই ১১ টি সেক্টর সম্মিলিতভাবে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিল।
বাংলাদেশকে অঞ্চলভিত্তিক এবং অপারেশনের সুবিধা অনুযায়ী ১১ টি সেক্টরে ভাগ করা হয় এবং প্রত্যেক সেক্টরের জন্য একজন করে সেক্টর কমান্ডার নিয়োগ করা হয়।